কক্সবাজার এর মহেশখালী উপজেলার দুদকের তদন্ত নিয়ে ইউ এন ও এবং জেলা প্রশাসকের অনিয়ম ও দুর্নীতির তথ্য !!!

Share the post
মোঃ আবু ছালেহ বিপ্লব, ঢাকা জেলা প্রতিনিধি:কক্সবাজার এবং মহেশখালী উপজেলা ঘুরে ভুক্তভোগী স্থানীয় জনসাধারণ থেকে জানা যায় যে, কক্সবাজার জেলার অন্তর্গত মহেশখালী উপজেলার ০৮ নং কুতুবজুম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শেখ কামাল, এর বিরুদ্ধে ০৭/০৮/২০২৪ তারিখেঃপরিষদের সদস্য রা চেয়ারম্যান দুর্নীতি দমন কমিশন বরাবর নয় জন স্বাক্ষর করে অভিযোগ দায়ের করেন,কারণ সেই সাধারণ সম্পাদক বাংলাদেশ যুবলীগ  মহেশখালী উপজেলা শাখা।এবং বিকাশ এম পি আশেক উল্লাহ রফিকের কাছে লোক ছিলেন,সেই সুবাদে ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে নির্বাচনের দিন মানুষ খুণ করে চেয়ারম্যান বিজয় হয়েছে। এবং শপথ নেওয়ার পর থেকে তার ক্ষমতার অপব্যবহার শুরু হয়েছে, তার ছোট ভাই মিজান ও আলমগীর কে দিয়ে এলাকায় একটি দল গঠন করে,শুরু করেছে যতসব অবৈধ কার্যকলাপ।যেমন ইয়াবাপাচার, মানবপাচার, অস্ত্র পাচার,হাজার হাজার একর  সরকারি বনসম্পদ ধ্বংস করে চিংড়ি ঘের তৈরি করা, এবং একশত দিনের কর্মসূচির টাকা ও জেলেদের বরাদ্দ কৃত চাউল আত্মসাৎ করা,ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান থেকে জাতীয় সনদ পত্র ও অন্যান্য কাগজ পত্র স্বাক্ষর নেওয়ার সময় অতিরিক্ত ফি আদায় করা লুটপাট করা তার একমাত্র কাজ।পরিষদের সদস্যদের সাথে কোন আলাপ আলোচনা না করে তার মনগড়া পরিষদ চালিয়ে যাচ্ছে।
উপরোক্ত সব কিছু মিলিয়ে দুদকে অভিযোগ দায়ের করে ছিল, সেই অভিযোগ খানা দুদকের চেয়ারম্যান মহোদয় আমলে নিয়ে তদন্ত করে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য গত ২৮/১০/২০২৪ ইংরেজি তারিখে স্বাক্ষর কক্সবাজার জেলা প্রশাসক বরাবর পাঠানো হয়, ওখানে আটকে রেখেছে তিন মাস পরে ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে দুদকের কার্যালয় থেকে তিনটি তদন্ত মহেশখালী উপজেলার ইউনও সাহেবের কাছে পাঠানো হয়, সেই তদন্তের প্রতিবেদন এখনো পর্যন্ত দেওয়া হয়নি। কারণ সেই  আওয়ামী দোষরদের সাথে গোপন আঁতাত রয়েছে বিদায় তদন্ত প্রতিবেদন আটকে রেখেছেন এই ধরনের দুর্নীতিবাজ, আওয়ামী লীগের প্রেতাত্মা অফিসারদের কারণে আজও আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান এর সাথে আতাত করে ফায়দা হাসিল করে নিচ্ছেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মহেশখালী উপজেলা। বাংলাদেশের এই ক্রান্তিলগ্নে দেশের ৮০% সরকারী উর্ধতন ককর্মকর্তাগন নিজেদের আখের গোছানো নিয়ে উঠে পরে লেগেছে কারন এই সুযোগ জীবনে আর কোনদিন পাবেনা এবং এখন কারও কোন প্রকার জবাবদিহিতা দিতে হচ্ছে না।দেশের এই অবস্থায় জনগণ সরকারী প্রতিটি সেক্টরের দুর্নীতির কাছে জিম্মি হয়ে আছে এবং এর কোন প্রকার  সঠিক প্রতিকার পাচ্ছে না ভুক্তভোগী সাধারণ জনগণ। সরকারী ডি সি, এস পি, ইউ এন ও এই ধরনের ভূমি দস্যু, চাদাবাজ, দখলবাজ, মাদক ব্যাবসায়ী, নারী পাচারকারীদের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা ঘুষ নিয়ে তাদের কে আইনের আওতায় আনছে না বলে জানিয়েছেন ভুক্তভোগী স্থানীয় জনসাধারণ।
তাই উপরোক্ত আওয়ামী লীগের প্রেতাত্মা মহেশখালী ৮নং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও মহেশখালী উপজেলা নির্বাহী অফিসার সহ দুর্নীতিবাজ ইউ এন ও, ডিসি এবং এস পির অতি স্বত্বর অপসারণ করার জন্য জোর দাবী জানিয়েছেন ভুক্তভোগী স্থানীয় জনসাধারণ এই ব্যাপারে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব এবং স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন ভুক্তভোগী স্থানীয় জনসাধারণ এবং এটাই মহেশখালী বাসীর দাবি।

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

Releated

দেশে ৩৬ জন ভুয়া সাব- রেজিস্ট্রার এখানে ঘুশ, দুর্নীতি, অনিয়ম ও জাল দলিল বানিজ্য চালাচ্ছে দুর্দান্ত দাপটের সাথে দেখার কেউ নেই!!!

Share the post

Share the postমোঃ আবু ছালেহ বিপ্লব, ঢাকা জেলা প্রতিনিধিঃবাংলাদেশের ৩৬ জন ভুয়া, দুর্নীতিবাজ, ঘুশ বানিজ্য এবং জাল দলিল করে সরকারের হাজার হাজার কোটি টাকার রাজস্ব ফাকি সহ নানান ধরনের অপকর্ম চালাচ্ছেন দুর্দান্ত দাপটের সাথে এই ৩৬ জন সাব রেজিস্ট্রার এখনো দুর্দান্ত দাপটে তাদের ঘুষ দুর্নীতি আর দলিল বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছেন বহাল তবিয়তে।এদের সকলের জন্মসনদ অনুযায়ী […]

ধামরাইয়ে মা ও দুই ছেলে হত্যার রহস্য উন্মোচন

Share the post

Share the postআবু হোসেন, ধামরাই (ঢাকা) প্রতিনিধি:ঢাকার ধামরাইয়ে বসতঘর থেকে মা ও দুই ছেলের লাশ উদ্ধারের ঘটনায় রহস্য উন্মোচন করেছে পুলিশ ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) ঢাকা জেলা। সংস্থাটির দাবি, প্রয়াত শ্বশুরের রেখে যাওয়া ডেকোরেটর ব্যবসার দেখভাল নিয়ে পারিবারিক কলহের জেরে বালিশচাপা দিয়ে তিনজনকে হত্যা করে মেয়ের জামাই রবিন (২২)। এ ঘটনায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। […]