

মাহমুদুল ইসলাম সাগর সাভার উপজেলা প্রতিনিধি :সাভার পৌর ৫ নং ওয়ার্ড এর ব্যাংক কলোনী এলাকায় শাহীন হত্যার প্রধান আসামি মেহেদী কে গাজীপুর থেকে অস্ত্রসহ গ্রেফতার করা হয়েছে।
সাভার মডেল থানা পুলিশ ও ডিবির যৌথ অভিযানে ২২ মে বৃহস্পতিবার রাতে তাকে গ্রেফতার করা হয়। গত ১৯ মে রাত ৯টা ২৫ মিনিটে ব্যাংক কলোনী মহল্লায় সাবেক এমপি ডা. সালাউদ্দিন বাবুর বাড়ির পার্শ্ববর্তী এক গ্যারেজের সামনে প্রকাশ্যে গুলি করে শাহীন কে হত্যা করা হয়। ঘটনার পরপর সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, সাদা গেঞ্জি পরা এক ব্যক্তি ঘটনাস্থল থেকে হেঁটে পালিয়ে যাচ্ছেন। পুলিশের তদন্তে উঠে আসে, ওই ব্যক্তি মেহেদী হাসান। যিনি হত্যাকাণ্ডের মূল আসামী ও পরিকল্পনাকারী।গাজীপুরে অভিযান চালিয়ে মেহেদীকে গ্রেফতার করা হয় এবং তার কাছ থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, মেহেদীর বিরুদ্ধে একাধিক ফৌজদারি মামলা রয়েছে।
একটি সূত্র দাবি করেছে, গ্যারেজ মালিক বরুণ একজন মাদকাসক্ত। গ্যারেজে নিয়মিত জুয়ার আসর বসে। মেহেদী ওই রাতে গ্যারেজে মদ্যপান করে এবং জুয়ার আসরে বসেন। গ্যারেজ কর্মী শাহীনকে নেশা জাতীয় কিছু একটা আনতে বললে সে রাজি হয়নি । এ নিয়ে ক্ষুব্ধ হন মেহেদী। নেশাগ্রস্ত অবস্থায় সে শাহীনকে গুলি করে হত্যা করে। পরে তিনি গাজীপুরে পালিয়ে যান।
পুলিশের তথ্যমতে, মেহেদীর কাছে লাইসেন্স করা অস্ত্র ছাড়াও অবৈধ অস্ত্র রয়েছে । তার আত্বীয়ের অস্ত্রের ব্যবসা রয়েছে ঢাকার পুরানো পণ্টনে। প্রথম স্ত্রীর মৃত্যুর পর দ্বিতীয় বিয়ে করে পরিবার নিয়ে ছায়াবীথি এলাকায় থাকতেন তিনি। তার বাবার নাম নাসির উদ্দিন । তাদের পূর্বের বাড়ি সাভার পৌর এলাকার উত্তরপাড়া মহল্লায়। বাংলা চলচ্চিত্রের খলনায়ক ডিপজলের হাত ধরে মেহেদী একাধিক চলচ্চিত্রে বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন।
মাহমুদুল ইসলাম সাগর
সাভার উপজেলা প্রতিনিধি
সাভার পৌর ৫ নং ওয়ার্ড এর ব্যাংক কলোনী এলাকায় শাহীন হত্যার প্রধান আসামি মেহেদী কে গাজীপুর থেকে অস্ত্রসহ গ্রেফতার করা হয়েছে।
সাভার মডেল থানা পুলিশ ও ডিবির যৌথ অভিযানে ২২ মে বৃহস্পতিবার রাতে তাকে গ্রেফতার করা হয়। গত ১৯ মে রাত ৯টা ২৫ মিনিটে ব্যাংক কলোনী মহল্লায় সাবেক এমপি ডা. সালাউদ্দিন বাবুর বাড়ির পার্শ্ববর্তী এক গ্যারেজের সামনে প্রকাশ্যে গুলি করে শাহীন কে হত্যা করা হয়। ঘটনার পরপর সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, সাদা গেঞ্জি পরা এক ব্যক্তি ঘটনাস্থল থেকে হেঁটে পালিয়ে যাচ্ছেন। পুলিশের তদন্তে উঠে আসে, ওই ব্যক্তি মেহেদী হাসান। যিনি হত্যাকাণ্ডের মূল আসামী ও পরিকল্পনাকারী।গাজীপুরে অভিযান চালিয়ে মেহেদীকে গ্রেফতার করা হয় এবং তার কাছ থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, মেহেদীর বিরুদ্ধে একাধিক ফৌজদারি মামলা রয়েছে।
একটি সূত্র দাবি করেছে, গ্যারেজ মালিক বরুণ একজন মাদকাসক্ত। গ্যারেজে নিয়মিত জুয়ার আসর বসে। মেহেদী ওই রাতে গ্যারেজে মদ্যপান করে এবং জুয়ার আসরে বসেন। গ্যারেজ কর্মী শাহীনকে নেশা জাতীয় কিছু একটা আনতে বললে সে রাজি হয়নি । এ নিয়ে ক্ষুব্ধ হন মেহেদী। নেশাগ্রস্ত অবস্থায় সে শাহীনকে গুলি করে হত্যা করে। পরে তিনি গাজীপুরে পালিয়ে যান।
পুলিশের তথ্যমতে, মেহেদীর কাছে লাইসেন্স করা অস্ত্র ছাড়াও অবৈধ অস্ত্র রয়েছে । তার আত্বীয়ের অস্ত্রের ব্যবসা রয়েছে ঢাকার পুরানো পণ্টনে। প্রথম স্ত্রীর মৃত্যুর পর দ্বিতীয় বিয়ে করে পরিবার নিয়ে ছায়াবীথি এলাকায় থাকতেন তিনি। তার বাবার নাম নাসির উদ্দিন । তাদের পূর্বের বাড়ি সাভার পৌর এলাকার উত্তরপাড়া মহল্লায়। বাংলা চলচ্চিত্রের খলনায়ক ডিপজলের হাত ধরে মেহেদী একাধিক চলচ্চিত্রে বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন।