সাবেক ছাত্রলীগ নেতার দাপটে মেজো ভাইয়ের ধর্ষণের শিকার দিনমুজুর গৃহবধূ
লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি : ক্লিনিকে ঔষধ আনতে গিয়ে এক গৃহবধূর ধর্ষণের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। ঘটনাটি ঘটেছে, লক্ষীপুর জেলার রায়পুর উপাজেলার দক্ষিণ চরবংশী ইউপির চরকাছিয়া গ্রামের চরকাছিয়া কমিউনিটি ক্লিনিকে। অভিাযোগ সূত্রে জানা যায়,বুধবার (১১ নভেম্বর) দুপুরে গৃহবধূ ঔষধ আনতে যায় চরকাছিয়া কমিউনিটি ক্লিনিকে।চরকাছিয়া কমিউনিটি ক্লিনিকের স্বাস্থকর্মী আবদুল মান্নানের কু-দৃষ্টিতে পড়ে গৃহবধূ।
প্রায়ই মোবাইলে ও স্বাস্থ্য কেন্দ্রে উত্যক্ত করত আবদুল মান্নান। চিকিৎসার নাম করে আবদুল মান্নান গৃহবধূকে একাপেয়ে জোড়পূর্বক ধর্ষণ করে।চক্ষু লজ্জা ও ভয়ভীতির কারনে ঐ গৃহবধূ কাউকে কিছু না জানিয়ে সরাসরি বাড়িতে চলে যায়।ধর্ষণের বিষয়টি ভিকটিম তার পরিবারকে জানায়।একপর্যায়ে আইনের আশ্রয় নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় ভিকটিমের পরিবার। এঘটনায় ভিকটিম নিজে বাদী হয়ে রায়পুর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেন।
যার জি আর নং-১৪।ইতিপূর্বে পুলিশের টিম ঘটনাস্থলে পরিদর্শন করতে যায়।অভিযুক্ত আবদুল মান্নান পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে অন্যত্র চলে যায়। সূত্রে জানা যায়, বুধবার( ১১ নভেম্বর ) দুপুর ১১ টায় ঔষধ আনতে গেলে চিকিৎসক আবদুল মান্নানের ধর্ষণের শিকার হন দিনমুজুর গৃহবধূ।অভিযুক্ত আবদুল মান্নান দক্ষিণ চরবংশী ইউপির চরকাছিয়া গ্রামের পল্লী চিকিৎসক আবদুর রশিদের তৃতীয় ছেলে।
২০১১/২০১২ সালে (আনুমানিক) চরকাছিয়া কমিউনিটি ক্লিনিকে সিএইচসিপি পদে স্বাস্থ্যকর্মী হিসেবে চাকরি নেন আবদুল মান্নান।আবদুল মান্নানের বড় ভাই রাহুল সাবেক ছাত্রলীগ নেতা এবং মেজো ভাই সাফায়তে একজন ব্যাবসায়ী ও তার ছোট ভাই সোহেল ঢাকায় থাকেন।বড় ভাই রাহুলের দাপটে আবদুল মান্নান ও তার পরিবারের লোকজন বিভিন