মৃত্যু রোধে ৯৮ শতাংশ কার্যকর সেরামের কোভিশিল্ড

Share the post

ভারতে করোনাভাইরাসের নতুন ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টে মৃত্যু ৯৮ শতাংশ রুখে দিতে সক্ষম সেরাম ইনস্টিটিউটের তৈরি টিকা কোভিশিল্ড টিকা। প্রায় ১৬ লাখ মানুষের উপর চালানো এক জরিপের প্রাপ্ত ফলাফলে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

মঙ্গলবার দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বরাতে আনন্দবাজার একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।ভারতীয় সেনার সঙ্গে যুক্ত প্রায় ১৫ লক্ষ ৯৫ হাজার স্বাস্থ্যকর্মী এবং প্রথম সারির করোনা যোদ্ধার উপর সমীক্ষা চালিয়েছে দেশটির আর্মড ফোর্সেস মেডিক্যাল সার্ভিসেস (এএফএমএস)। প্রাপ্ত ওই রিপোর্ট উল্লেখ করে দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় দাবি করেছে, এটিই কোভিড টিকার কার্যকারিতা নিয়ে সবচেয়ে বড় সমীক্ষা।

এই সমীক্ষায় যারা অংশ নিয়েছেন, তাদের অধিকাংশই স্বাস্থ্যবান ও সুস্থ পুরুষ। তবে বয়স্ক এবং শিশুদের উপর টিকার কার্যকারিতা সংক্রান্ত কোনও তথ্য নেই ওই রিপোর্টে।

গত জানুয়ারি মাস থেকে ভারতে কোভিড টিকাকরণ চালু হয়। সেই সময় থেকে এখনও পর্যন্ত ভারতীয় সেনার সঙ্গে যুক্তরা কবে প্রথম ও দ্বিতীয় টিকা নিয়েছেন, কে কবে কোভিডে আক্রান্ত হয়েছেন, কত জনের মৃত্যু হয়েছে। সব তথ্যই খতিয়ে দেখে এই রিপোর্ট তৈরি করা হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির ওই মন্ত্রণালয়।

অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার তৈরি কোভিশিল্ড টিকাটি বাণিজ্যিকভাবে ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট উৎপাদন করার অনুমতি পায়। বাংলাদেশে জানুয়ারির শেষের দিকে ব্রিটেনের তৈরি এবং ভারতের সিরাম ইন্সটিটিউটে উৎপাদিত অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকার কোভিশিল্ড টিকার পরীক্ষামূলক প্রয়োগ শুরু হয়। পরে ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে সারাদেশে ওই টিকা দিয়ে শুরু হয় গণ টিকাদান কার্যক্রম।

কিন্তু ভারত চুক্তি অনুযায়ী সময় মতো বাংলাদেশকে টিকা না দেয়ায় এই কার্যক্রম বাধার মুখে পড়ে এবং ২৬শে এপ্রিল থেকে প্রথম ডোজের টিকা কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়।

তবে কোভিশিল্ড টিকার পরীক্ষামূলক প্রয়োগে প্রাথমিকভাবে দাবি করা হয়েছিল অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকাটি ৬২–৯০ শতাংশ পর্যন্ত কার্যকর। ৪ থেকে ১২ সপ্তাহের ব্যবধানে এই টিকা দুই মাত্রায় নিতে হবে।

ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টে মৃত্যু ও সংক্রমণ রোধে কোভিশিল্ড টিকা নিয়ে নতুন যে তথ্য দিয়েছে ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় তা আগের তুলনায় অনেক বেশি কার্যকার।
অন্যদিকে সরকারি এক সমীক্ষায় দেখা গেছে মে মাসের ২৫ তারিখ থেকে ৭ জুন পর্যন্ত রাজধানী ঢাকায় যতজন কোভিড পজিটিভি রোগী পাওয়া গেছে, তাদের ৬৮ শতাংশই ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত ছিল।আর এ সংক্রমণ সামাল দিতে বাংলাদেশে এখন দেশজুড়ে কঠোর লক-ডাউন চলছে।ভারতে করোনাভাইরাসের নতুন ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টে মৃত্যু ৯৮ শতাংশ রুখে দিতে সক্ষম সেরাম ইনস্টিটিউটের তৈরি টিকা কোভিশিল্ড টিকা। প্রায় ১৬ লাখ মানুষের উপর চালানো এক জরিপের প্রাপ্ত ফলাফলে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

মঙ্গলবার দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বরাতে আনন্দবাজার একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।ভারতীয় সেনার সঙ্গে যুক্ত প্রায় ১৫ লক্ষ ৯৫ হাজার স্বাস্থ্যকর্মী এবং প্রথম সারির করোনা যোদ্ধার উপর সমীক্ষা চালিয়েছে দেশটির আর্মড ফোর্সেস মেডিক্যাল সার্ভিসেস (এএফএমএস)। প্রাপ্ত ওই রিপোর্ট উল্লেখ করে দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় দাবি করেছে, এটিই কোভিড টিকার কার্যকারিতা নিয়ে সবচেয়ে বড় সমীক্ষা।

এই সমীক্ষায় যারা অংশ নিয়েছেন, তাদের অধিকাংশই স্বাস্থ্যবান ও সুস্থ পুরুষ। তবে বয়স্ক এবং শিশুদের উপর টিকার কার্যকারিতা সংক্রান্ত কোনও তথ্য নেই ওই রিপোর্টে।

গত জানুয়ারি মাস থেকে ভারতে কোভিড টিকাকরণ চালু হয়। সেই সময় থেকে এখনও পর্যন্ত ভারতীয় সেনার সঙ্গে যুক্তরা কবে প্রথম ও দ্বিতীয় টিকা নিয়েছেন, কে কবে কোভিডে আক্রান্ত হয়েছেন, কত জনের মৃত্যু হয়েছে। সব তথ্যই খতিয়ে দেখে এই রিপোর্ট তৈরি করা হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির ওই মন্ত্রণালয়।

অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার তৈরি কোভিশিল্ড টিকাটি বাণিজ্যিকভাবে ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট উৎপাদন করার অনুমতি পায়। বাংলাদেশে জানুয়ারির শেষের দিকে ব্রিটেনের তৈরি এবং ভারতের সিরাম ইন্সটিটিউটে উৎপাদিত অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকার কোভিশিল্ড টিকার পরীক্ষামূলক প্রয়োগ শুরু হয়। পরে ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে সারাদেশে ওই টিকা দিয়ে শুরু হয় গণ টিকাদান কার্যক্রম।

কিন্তু ভারত চুক্তি অনুযায়ী সময় মতো বাংলাদেশকে টিকা না দেয়ায় এই কার্যক্রম বাধার মুখে পড়ে এবং ২৬শে এপ্রিল থেকে প্রথম ডোজের টিকা কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়।

তবে কোভিশিল্ড টিকার পরীক্ষামূলক প্রয়োগে প্রাথমিকভাবে দাবি করা হয়েছিল অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকাটি ৬২–৯০ শতাংশ পর্যন্ত কার্যকর। ৪ থেকে ১২ সপ্তাহের ব্যবধানে এই টিকা দুই মাত্রায় নিতে হবে।

ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টে মৃত্যু ও সংক্রমণ রোধে কোভিশিল্ড টিকা নিয়ে নতুন যে তথ্য দিয়েছে ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় তা আগের তুলনায় অনেক বেশি কার্যকার।
অন্যদিকে সরকারি এক সমীক্ষায় দেখা গেছে মে মাসের ২৫ তারিখ থেকে ৭ জুন পর্যন্ত রাজধানী ঢাকায় যতজন কোভিড পজিটিভি রোগী পাওয়া গেছে, তাদের ৬৮ শতাংশই ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত ছিল।আর এ সংক্রমণ সামাল দিতে বাংলাদেশে এখন দেশজুড়ে কঠোর লক-ডাউন চলছে।

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

Releated

পিরোজপুরে আহত “সি” ক্যাটাগরির জুলাই যোদ্ধাদের আর্থিক অনুদানের চেক প্রদান

Share the post

Share the postআলী ইমাম অন্তু,  পিরোজপুর প্রতিনিধি : পিরোজপুরে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় হতে প্রাপ্ত জুলাই গণঅভ্যুথানে আহত “সি” ক্যাটাগরির জুলাই যোদ্ধাদের আর্থিক অনুদানের চেক প্রদান করা হয়েছে। আজ বিকেলে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে জেলা প্রশাসকের মিলনায়তণে আহত “সি” ক্যাটাগরির ৯২ জন জুলাই যোদ্ধাদের মাঝে ১ লক্ষ টাকা করে মোট ৯২ লক্ষ টাকার চেক বিতরণ করেন জেলা […]

দুর্গাপুরের পাহাড়ী আদিবাসীদের, বিশুদ্ধ পানির কষ্ট চরমে

Share the post

Share the postতোবারক হোসেন খোকন,দুর্গাপুর (নেত্রকানা) প্রতিনিধি : অতিরিক্ত তাপদাহে বিপর্যস্ত পাহাড়ি অঞ্চলের জনজীবন। পাহাড় ও টিলাবেস্টিত নেত্রকোনার দুর্গাপুর উপজেলার সীমান্তবর্তী দুর্গাপুর সদর ও কুল্লাগড়া ইউনিয়ন। সেখানে গাড়ো, হাজং ও বাঙালী মিলিয়ে হাজার হাজার মানুষের বসবাস। গত তিনদিনের গরমে বেড়েছে তীব্র তাপদাহ। সেইসাথে দেখা দিয়েছে বিশুদ্ধ পানির সংকট। এতে ডায়রিয়া সহ নানা রোগে আক্রান্তও হচ্ছেন […]