ফুলছড়িতে নদী ভাঙ্গন প্রতিরোধ কাজে অনিয়ম- দুর্নীতির বিরুদ্ধে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করেছেন এলাকাবাসি
নুর আলম আজাদ গাইবান্ধা: মুক্তিযোদ্ধের স্মৃতি বিজড়িত ঐতিহ্যবাহি স্থান গাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলার গণ কবর। যার পাশ দিয়ে বয়ে গেছে যমুনা নদী। প্রতি বছর এই নদীর ভয়াল থাবায় সর্বোশ হারাছেন নদী পাড়ের অসংখ্য মানুষ। রেহায় পাচ্ছে না সরকারি বেসরকারি স্থাপনা স্কুল-কলেজ, মসজিদ মাদ্রাসাসহ কোন স্থাপনায়। আর এ থেকে রক্ষায় সরকার ২০১৯ সালরে ২১ সেপ্টেম্বর গণকবর হতে বরমতাইড় মসজিদ পর্যন্ত পয়ত্রিশ কোটি টাকা ব্যয়ে ৭০০ মিটার বাধর্নিমানের কাজ শুরু করেন যা ২০২১ সালের ৩০ জুন শেষ হওয়ার কথা।
কিন্তু ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের নানা অনিয়মের কারনে বাধর্নিমানের প্রকল্পের অধিক অংশের কাজ এখনো সম্পুর্ন হয়নি। ৭০০ মিটার বাধের মধ্যে কেবল মাত্র শেষ হয়েছে ২শত ৩০ মিটার। যার ফলে সরকার প্রকল্প দেয়ার পরেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সময়মত কাজ না করায় ভাঙ্গনের আতষ্কে রয়েছেন এখানকার শত শত পরিবার।
ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের অনিয়ম বন্ধ করে দ্রুত কাজটি সম্পুন করার দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছেন ফুলছড়ি গণকবর এলাকার হাজার মানুষ। তাদের দাবি প্রকল্পের কাজ দরপত্রের শর্তনুযায়ি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সম্পুন করা হোক।
মানববন্ধন চলাকালে বক্তব্য রাখেন ফুলছড়িবাসীর পক্ষে উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ও সাবেক উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. হাবিবুর রহমান, গজারিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি