ঢাকায় প্লট পেয়েছেন বৃহত্তর চট্টগ্রামের ১১ সাংসদ
বৃহত্তর চট্টগ্রামের ১১ সংসদ সদস্যসহ সারা দেশে গত তিন বছরে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) প্লট পেয়েছেন ১৪৬ সাংসদ। এই তিন বছরে সংরক্ষিত কোটায় গত তিন বছরে বিভিন্ন আকারের প্লট পেয়েছেন সাংসদসহ কমপক্ষে ২৮৫ জন।বৃহত্তর চট্টগ্রামের যে ১১ জন সংসদ সদস্য রাজউকের প্লট পেয়েছেন, তারা হলেন চট্টগ্রাম-৪ আসনের সংসদ সদস্য দিদারুল আলম, সাতকানিয়া-লোহাগাড়ার সংসদ সদস্য আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দিন নদভী, চন্দনাইশের সাংসদ মো. নজরুল ইসলাম চৌধুরী, বাঁশখালীর সাংসদ মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী, সন্দ্বীপের সংসদ সদস্য মাহফুজুর রহমান মিতা এবং সংরক্ষিত আসনের সাংসদ ও আওয়ামী লীগের অর্থ সম্পাদক ওয়াসিকা আয়শা খান।
অন্যদিকে কক্সবাজার-২ (মহেশখালী-কুতুবদিয়া) আসনের সাংসদ আশেক উল্লাহ রফিক (কক্সবাজার), কক্সবাজার-৩ (সদর-রামু) আসনের সাংসদ সাইমুম সরওয়ার কমল (কক্সবাজার) এবং খাগড়াছড়ির সাংসদ কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরাও পেয়েছেন রাজউকের প্লট।
এছাড়া প্লটগ্রহীতাদের মধ্যে সাবেক সাংসদও রয়েছেন দুজন। এই দুজনই শুধু আওয়ামী লীগের বাইরের। এরা হলেন রাঙামাটি আসনের সাবেক সংসদ সদস্য এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি ঊষাতন তালুকদার এবং কক্সবাজার-১ (চকরিয়া-পেকুয়া) আসনের সাবেক সাংসদ ও জাতীয় পার্টি নেতা মোহাম্মদ ইলিয়াছ।
সংসদ সদস্য হিসেবে সংরক্ষিত কোটায় আরও যারা প্লট পেয়েছেন, তারা হলেন— ফিরোজা বেগম (সংরক্ষিত নারী আসন), ফাহমী গোলন্দাজ (ময়মনসিংহ), কামরুন নাহার চৌধুরী (সংরক্ষিত), জুয়েল আরেং (ময়মনসিংহ), শাহানারা বেগম (সংরক্ষিত), মো. শফিকুল ইসলাম (নাটোর), এনামুর রহমান (সাভার), কামাল আহমেদ মজুমদার (ঢাকা), টিপু সুলতান (বরিশাল), ইখতিকার উদ্দিন তালুকদার (নেত্রকোনা) ও মো. আবুল কালাম (নাটোর)।
তালিকায় রয়েছেন লিয়াকত হোসেন (নারায়ণগঞ্জ), লুৎফুন নেছা (সংরক্ষিত), রাজী মোহাম্মদ ফখরুল (কুমিল্লা), তাহজীব আলম সিদ্দিকী (ঝিনাইদহ), এ এম নাঈমুর রহমান (মানিকগঞ্জ), অনুপম শাহজাহান (টাঙ্গাইল), এ কে এম রেজাউল করিম (বগুড়া), মো. আক্কাছ আলী সরকার (কুড়িগ্রাম), গোলাম মোস্তফা বিশ্বাস (চাঁপাইনবাবগঞ্জ), মৃণাল কান্তি দাস (মুন্সিগঞ্জ) ও কাজী ফিরোজ রশীদ (ঢাকা)।
প্লট পেয়েছেন নিজাম উদ্দিন হাজারী (ফেনী), সালাউদ্দিন আহমেদ (ময়মনসিংহ), মো. সোহরাব উদ্দিন (কিশোরগঞ্জ), শরীফ আহমেদ (ময়মনসিংহ), মো. রেজাউল হক চৌধুরী (কুষ্টিয়া), সামছুল আলম (জয়পুরহাট), গাজী ম ম আমজাদ হোসেন (সিরাজগঞ্জ), খন্দকার আজিজুল হক (পাবনা), আবু সাঈদ আল মাহমুদ (জয়পুরহাট), আবুল কালাম আজাদ (গাইবান্ধা), আনোয়ারুল আবেদীন খান (ময়মনসিংহ), গোলাম রাব্বানী (চাঁপাইনবাবগঞ্জ), মো. আনোয়ারুল আজীম (ঝিনাইদহ), মোহাম্মদ শামছুল হক ভূঁইয়া (চাঁদপুর), মো. আবদুল্লাহ (লক্ষ্মীপুর), ছবি বিশ্বাস (নেত্রকোনা) ও শামীম হায়দার পাটোয়ারী (গাইবান্ধা)।
তালিকায় আরও রয়েছেন এম এ মান্নান (সুনামগঞ্জ), মো. তাজুল ইসলাম চৌধুরী (কুড়িগ্রাম), মো. নুরুল ইসলাম (বগুড়া), আবুল কালাম মো. আহসানুল হক চৌধুরী (রংপুর), মমতাজ বেগম (সংরক্ষিত), উম্মে রাজিয়া (সংরক্ষিত), হেপী বড়াল (সংরক্ষিত), রহিম উল্যাহ (ফেনী), মো. শওকত চৌধুরী (নীলফামারী), সেলিম উদ্দিন (সিলেট), রিফাত আমিন (সংরক্ষিত), মনোয়ারা বেগম (সংরক্ষিত), দিলারা বেগম (সংরক্ষিত), সেলিনা বেগম (সংরক্ষিত), সেলিনা জাহান (সংরক্ষিত), এম এ আউয়াল (লক্ষ্মীপুর), উম্মে কুলসুম (সংরক্ষিত), আলী আজম (ভোলা), মো. নুরুল ইসলাম (কুমিল্লা), মুহাম্মদ আলতাফ আলী (বগুড়া), রওশন আরা মান্নান (সংরক্ষিত), মোহাম্মদ নোমান (লক্ষ্মীপুর), রোকসানা ইয়াসমিন (সংরক্ষিত), নাভানা আক্তার (সংরক্ষিত), সেলিনা আখতার (সংরক্ষিত), রহিমা আখতার (সংরক্ষিত) এবং মাহজাবিন খালেদও (সংরক্ষিত) প্লট পেয়েছেন।
প্লটগ্রহীতাদের মধ্যে রয়েছেন মো. আবদুল মতিন (মৌলভীবাজার), এস এম জগলুল হায়দার (সাতক্ষীরা), লুৎফুন নেছা (সংরক্ষিত), মো. নবী নেওয়াজ (ঝিনাইদহ), মোহাম্মদ মামুনুর রশিদ (জামালপুর), নুরুজ্জামান আহমেদ (লালমনিরহাট), হোসনে আরা বেগম (সংরক্ষিত), জাহান আরা বেগম (সংরক্ষিত), ইয়াহ্ইয়া চৌধুরী (সিলেট), কাজী রোজী (সংরক্ষিত), এস এম আবুল কালাম আজাদ (ঢাকা), সাবিহা নাহার (সংরক্ষিত), হোসনে আরা লুৎফা (সংরক্ষিত), শামছুন নাহার (সংরক্ষিত), মো. নুরুল ইসলাম তালুকদার (বগুড়া), মোহাম্মদ হাছান ইমাম খান (টাঙ্গাইল) ও শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ (বগুড়া)।
প্লট পেয়েছেন মো. আফতাব উদ্দিন সরকার (নীলফামারী), সফুরা বেগম (সংরক্ষিত), গোলাম মোস্তফা (নীলফামারী), এইচ এম ইব্রাহিম (নোয়াখালী), শেখ হাফিজুর রহমান (নড়াইল), মো. মনিরুল ইসলাম (যশোর), পীর ফজলুর রহমান (সুনামগঞ্জ), শিবলী সাদিক (দিনাজপুর), স্বপন ভট্টাচার্য (যশোর), মো. আয়েন উদ্দিন (রাজশাহী), মো. ইউনুস আলী সরকার (গাইবান্ধা), আখতার জাহান (সংরক্ষিত), পংকজ নাথ (বরিশাল), মো. আমির হোসেন (কুমিল্লা), মোহাম্মদ আবদুল মুনিম চৌধুরী (হবিগঞ্জ), কামরুন লায়লা (সংরক্ষিত), খোরশেদ আরা হক (সংরক্ষিত), ফাতেমা জোহরা (সংরক্ষিত), আয়শা ফেরদাউস (হাতিয়া), মো. ছানোয়ার হোসেন (টাঙ্গাইল), ফজলে হোসেন বাদশা (রাজশাহী), লায়লা আরজুমান (সংরক্ষিত), নাজিম উদ্দিন আহমেদ (ময়মনসিংহ), সৈয়দা সায়রা মহসীন (মৌলভীবাজার), হাবিবে মিল্লাত (সিরাজগঞ্জ), আবদুর রউফ (কুষ্টিয়া), শাহানারা বেগম (সংরক্ষিত), মুস্তফা লুৎফুল্লাহ (সাতক্ষীরা), মেরিনা রহমান (সংরক্ষিত), ফরহাদ হোসেন (মেহেরপুর), এম এ মালেক (ঢাকা), মো. মকবুল হোসেন (মেহেরপুর), কামরুল আশরাফ খান (নরসিংদী), ফাতেমা তুজ্জহরা (সংরক্ষিত), মো. ইয়াসিন আলী (ঠাকুরগাঁও), আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী (সংরক্ষিত), মো. রুহুল আমিন (কুড়িগ্রাম), নুরজাহান বেগম (সংরক্ষিত), সুকুমার রঞ্জন ঘোষ (মুন্সিগঞ্জ), মো. মামুনুর রশীদ কিরণ (নোয়াখালী), হাজেরা খাতুন (সংরক্ষিত), মুহাম্মদ মিজানুর রহমান (খুলনা) ও মো. ছলিম উদ্দীন তরফদারও (নওগাঁ)।
প্লট পাওয়াদের তালিকায় রয়েছেন সাংসদ শ ম রেজাউল করিম (পিরোজপুর), গোলাম সারোয়ার (বরগুনা), মুস্তফা লুৎফুল্লাহ (সাতক্ষীরা), রহিমা আখতার (সংরক্ষিত), এ বি তাজুল ইসলাম (ব্রাহ্মণবাড়িয়া), মোহাম্মদ সহিদুজ্জামান (মেহেরপুর), হোসনে আরা (সংরক্ষিত), খালেদা খানম (সংরক্ষিত) ও জিন্নাতুল বাকিয়া (সংরক্ষিত)।