ইতালিতে ধীরে ধীরে লকডাউন তুলে চলাচল স্বাভাবিক হচ্ছে

Share the post

অনলাইন ডেস্ক

করোনাভাইরাসে বিপর্যস্ত ইউরোপের দেশ ইতালিতে ধাপে ধাপে লকডাউন তুলে নেওয়া হচ্ছে। ফলে আগামী ৩ জুন থেকে নাগরিকদের অবাধ চলাচলের অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটি।

আজ শুক্রবার ইতালি সরকারের এক খসড়া আদেশে এমনটা জানানো হয়েছে বলে সংবাদ প্রকাশ করেছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স

ইতালির খসড়া আদেশটি আজ অনুমোদন পাওয়ার কথা রয়েছে। তবে সময়ের আগে সেটি কিছুটা সংশোধনও করা হতে পারে। করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে ইউরোপীয় দেশগুলোর মধ্যে ইতালিতেই প্রথম দেশজুড়ে লকডাউন আরোপ করা হয়েছিল। গত মার্চে এই লকডাউন আরোপের কারণে এখন সংক্রমণ কমে আসতে থাকায় দেশটি লকডাউন থেকে বেরিয়ে আসছে।

আদেশটিতে বলা হয়েছে, আগামী ৩ জুন এক অঞ্চল থেকে আরেক অঞ্চলে ভ্রমণের ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হবে। আর আগামী ১৮ মে থেকে ইতালির একেকটি অঞ্চলে মানুষ অবাধে চলাফেরা করতে পারবেন।

গত ৪ মে থেকে দেশটির বিভিন্ন কারখানা এবং দোকানপাট খুলে দেওয়া হয়েছে। এ সময় ভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পরিস্থিতি নজরে রাখছে জাতীয় স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ।

ওয়ার্ল্ডোমিটারের তথ্যমতে, মৃতের সংখ্যার দিক দিয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে ইতালি। দেশটিতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ২ লাখ ২৩ হাজার ৯৬ জন।আর মারা গেছে ৩১ হাজার ৪০০ জন।

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

Releated

২৮ বছর পর যেকারণে হামাসের সাথে যোগাযোগ করেছে যুক্তরাষ্ট্র

Share the post

Share the post২৮ বছর পর প্রথমবারের মতো হামাসের সাথে যোগাযোগ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বুধবার এই চঞ্চল্যকর তথ্য জানিয়েছে হোয়াইট হাউস। হামাসকে শেষবারের মতো সতর্ক করেছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ট্রাম্প বলেছেন, যদি অনতিবিলম্বে ইজরায়েলের সমস্ত বন্দিদের মুক্তি দেওয়া না হয় তাহলে, গাজায় নারকীয় পরিস্থিতি তৈরি হবে। নিষিদ্ধ ঘোষণা করা কোন সংগঠনের সাথে সাধারণত যোগাযোগ করে না […]

নার্স ভারতীয় শুনেই, মেরে নার্সের মুখের হাড় গুঁড়িয়ে দিল রোগী!

Share the post

Share the postযুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার পামস ওয়েস্ট হাসপাতালে সম্প্রতি একটি মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে। ভারতীয় বংশোদ্ভূত ৬৭ বছর বয়সী নার্স লীলাম্মা লালকে আক্রমণ করেছেন ৩৩ বছর বয়সী রোগী স্টিফেন স্ক্যান্টলেবুরি। আক্রমণের সময় স্ক্যান্টলেবুরি লীলাম্মাকে মারধর করে তার মুখের হাড় ভেঙে দেন। মেরে মুখের হাড় গুঁড়ো করে দিয়েছেন। চোখের অবস্থাও আশঙ্কাজনক। দৃষ্টিশক্তি কার্যত হারাতে বসেছেন। আপ্রাণ চেষ্টা চালাচ্ছেন […]