করোনা ভাইরাসের সাবধানতাকে উপেক্ষা করে বেড়েই চলেছে যানবাহন
সুব্রত মজুমদার( চট্টগ্রাম প্রতিনিধি): বিশ্বে এক আতঙ্কের নাম করোনা ভাইরাস। বৈশ্বিক মহামারী করোনা ভাইরাসে থেমে নেই মৃত্যুর মিছিল। প্রতিদিনিই যেন হু হু করে বাড়ছে মৃত্যুর সংখ্যা। এই মৃত্যুর মিছিল থেমে নেই বাংলাদেশেও।বৈশ্বিক মহামারী করোনা ভাইরাসের কারণে পৃথিবীর সবদেশ এখন লকডাউনে।তার থেকে ব্যাতিএম নন বাংলাদেশও।বৈশ্বিক মহামারী করোনা ভাইরাসের কবল থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী যেখানে ২৬শে মার্চ -৫ই মে পযন্ত সবকিছু লকডাউন ঘোষণা করেছে, সেখানে লকডাউন সম্পর্কে কোনো ধারণাই নেই সাধারণ মানুষের কাছে। প্রতিদিনিই নগরীর অলিতে – গলিতে, রাস্তা-ঘাটে অকারণে ঘুরাঘুরি, আড্ডা দিতে দেখা যায় এসব জন-সাধারণকে।এমনই এক ঘটনা ঘটে বন্দর নগরী চট্টগ্রামের রাহাওারপুলে ব্লুমিং পার্ক কনভেনশন হলের সামনে।

কোনো কারণ ছাড়াই অপ্রয়োজনীয়ভাবে মোটর বাইকের পিছনে, রিকশাই চেপে,সিএনজিতে করে যাতায়াত করতে দেখা যায়। এসময় রাস্তায় টহলরত এক সেনা সদস্যকে জিজ্ঞাসাবাদকালে তিনি বলেন,নগরীর চট্টগ্রামের অলিতে -গলিতে, রাস্তা-ঘাটে কোনোপ্রকার কারণ ছাড়াই অপ্রয়োজনীয়ভাবে,অবৈধভাবে, আড্ডা দিতে, ঘুরাঘুরি করতে,বিভিন্ন যানবাহনে করে যাতায়াত করতে দেখা যায়।

তাদেরকে করোনা ভাইরাস সাবধানতা অবলম্বন করার জন্য, অকারণে, অপ্রয়োজনীয়ভাবে ঘর থেকে বের না হওয়ার জন্য এবং জনসমাগম এড়িয়ে চলার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন আইন শৃঙ্খলা বাহিনী। কিন্তুু আর আর কত,সাধারণ মানুষদের সাবধানতা অবলম্বন করাতে গিয়ে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরাও যেনো হাঁপিয়ে উঠেছে।তারা এইও বলেছেন যে,যাদের জন্য এই লকডাউন ঘোষণা করেছে, সাধারণ ছুটির মেয়াদ বাড়িয়েছে তারা যদি নিজেরাই সতর্ক না হয়, সাবধান না হয় তাহলে করোনা ভাইরাস কে টিকিয়ে রাখা সম্ভব হবে না।