মিরপুরে নারী সাংবাদিকদের সাহসিকতায় মাদক কারবারী আটক
আব্দুল আহাদ (প্রতিনিধি): রাজধানী ঢাকার মিরপুর শাহআলী মাজার থেকে এক দল নারী সাংবাদিকদের দুরদর্শীতা ও চরম সাহসিকতায় এক মাদক কারবারীকে আটক করতে শক্ষম হয় মিরপুর শাহআলি মাজার কন্ট্রল বক্স পুলিশের এএসআই মোঃ হাবিবের নেতৃত্বাধীন দল। নারী সাংবাদিক দলটি জানান দির্ঘদিন যাবত মিরপুর শাহআলি মাজারে মাদক ক্রয় বিক্রয় হচ্ছে এমনি অভিযোগের ভিক্তিতে একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদন করার উদ্দ্যেশে আমরা মিরপুর শাহআলী মাজারের আশপার্শ্বে অবস্থান করি এবং হাতে নাতে ধরার জন্য অপেক্ষায় থাকি হটাৎ দেখি চার যুবক মাজারের পুর্ব পার্শ্বে দাড়িয়ে জটলা তৈরী করছে আমরা এগিয়ে যেতেই সাংবাদিক বুঝতে পেরে দৌড়ে পালাবার চেষ্টা করে, আমরা ও পিছু পিছু দৌড়ে উক্ত স্থানে থাকা পথচারীদের সহায়তায় এক জন কে ঝাপটে ধরে ফেলি, আটক কৃত যুবকের সাথে থাকা তার সহযোগিরা পালিয়ে যেতে শক্ষম হয়।
এবং তাৎক্ষনিক মিরপুর শাহআলি মাজারের কন্ট্রল পুলিশের এ এসআই মোঃ হাবীবের হাতে তুলে দেই উক্ত যুবককে। পুলিশ পথচারীদের উপস্থিতিতে মোঃ জনির ১৯ দেহ তল্লাসি করে ১০ পোটলা গান্জা উদ্ধার করে এবং আটক করে থানায় নিয়ে যান আটক কৃত যুবকের বর্তমান ঠিকানা উত্তর বিশিল ৭ নং রোড হাবিব মিয়ার বাড়ি এবং স্থায়ি ঠিকানা ভোলা জেলার চরফ্যাশন থানার দক্ষিন আইচা গ্রামের মো খলিলুর রহমান ও রিনা দম্পতির পুত্র বলে জানায় পুলিশ। এ ব্যাপারে মিরপুর শাহআলি থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি নারী সাংবাদিক দলটিকে অভিনন্দন ও ধন্যবাদ জানান পাশাা পার্শ্বি তিনি উক্ত যুবকের বিরুদ্ধে আইনুনুগ ব্যাবস্থা গ্রহনের আশ্বাস প্রদান করেন। উক্ত নারী সাংবাদিক দলটির নেতৃত্বে ছিলেন বিবিসি বাংলা সংবাদের ক্রাইম রিপোর্টার সীমা খাতুন দৈনিক স্বাধীন সংবাদের স্টাফ রিপোর্টার তাছলিমা জাহান পপি ও দৈনিক আজকের বসুন্ধরা পত্রিকার সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার মোসাঃ আম্বিয়া পারভীন কপি। এ ব্যাপারে নাম না প্রকাশ করার শর্তে স্থানিয় অনেক ব্যাবসায়ি জানান এটা তো সামান্য এখানে ফেনসিডিল ইয়াবা গান্জা প্রকাশ্যো দিবালোকে বিক্রি হয় প্রশাসনের তেমন কোনো তৎপরতা দেখা যায় না।