৬০ মৌজা সন্দ্বীপ চট্রগ্রামের নাকি নোয়াখালী জানতে চাই সন্দ্বীপবাসী।
মোঃ ফায়েল মাহামুদ (সন্দ্বীপ প্রতিনিধি): সন্দ্বীপ বাসীর জন্য একটা শীপের জন্য হাহাকার আর রোহীঙ্গাদের জন্য প্রমোদ তরী। সন্দ্বীপের মানুষের যাত্রী পারাপারের জন্য আজও কোনো সীট্রাক বা স্টীমার ভাগ্যে জুটেনি।কিন্তুু প্রমোদ তরী বেয়ে রোহিঙ্গাদদের ভাসানচর পর্যবেক্ষণ। প্রমোদ তরী বেয়ে ৪০ সদস্যেদের নিয়ে রোহিঙ্গাদদের ভাসানচর পর্যবেক্ষণ। ভাসানচর পর্যবেক্ষণের কারণ ভাসানচরে রোহিঙ্গা থাকার উপযোগী কি না তাও আবার প্রমোদ তরী বেয়ে অথচ সন্দ্বীপ বাসীর একটি শীপের জন্য হাহাকার। ৬০ মৌজা সন্দ্বীপ জেগে উঠা ভাসানচর কি করে নোয়াখালী অর্ন্তভুক্ত হয় তা জানতে চাই সন্দ্বীপবাসী। কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের আশ্রয়শিবিরে বাসবাসকারীদের রোহিঙ্গা শরনার্থীদের নোয়াখালীর ভাসানচরে যেতে রাজি করাবেন সেখান থেকে ফেরা প্রতিনিধি দলের সদস্যরা। কয়েকদিন পর তারা রোহিঙ্গা শিবিরে মসজিদ মাদ্রাসা ও শিবিরের আলিগলিতে সভা সমাবেশ করে প্রচরনা শুরু করবে। প্রতিনিধি দলের সদস্যরা আশা করছেন অনেক রোহিঙ্গা ভাসানচরে যেতে সম্মত হবে। শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মোহাম্মদ মাহাবুব আলম তালুকদার প্রথম আলোকে বলেন উখিয়া ও টেকনাফের রোহিঙ্গা শিবিরের জন্য ৪০ সদস্য দলটি স্বস্তির বার্তা নিয়ে এসেছে। তারা রোহিঙ্গদের ভাসাননচরে যেতে শিবিরে প্রচরনা চালাবে। তাদের মধ্যে যারা যেতে চাইবে তাদের মধ্য থেকে ১লাখ রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে পাঠানো হবে বলে জানান। গত শনিবার এই দলটি কে ভাসানচরে পাঠানো হয়। মেঘনা ও বঙ্গোপসাগরের মোহনায় জেগে উঠা সন্দ্বীপের ভাসানচরে এক লাখ রোহিঙ্গার পুর্ববাসনের জন্য সরকার ইতিমধ্যে ২ হাজার ৩১২ কোটি টাকা বিশাল ব্যয়ে আশ্রয় প্রকল্প গড়ে তুলছেন।