মাইজভান্ডারের ইতিহাসে এই প্রথম লোক সমাগম না করে ওরশ সিমিত আকারে পালিত
মুহাম্মদ মিনহাজ উদ্দিন সিদ্দিকী(ফটিকছড়ির): মাইজভান্ডারের ইতিহাসে এ প্রথম ২২ চৈত্র ৫ এপ্রিল শাহসূফি সৈয়দ গোলামুর রহমান মাইজভান্ডারী প্রকাশ বাবাভান্ডারীর ৮৪তম বার্ষিক ওরশ শরীফ কোন লোকসমাগম ছাড়াই শুধুই কোরঅান তেলোয়াত, বিশেষ মোনাজাতের মধ্যে দিয়ে পালিত হয়।এ প্রথম মাইজভান্ডারে বক্ত-অনুরাগি বিহীন ওরশ পালিত হতে দেখা গেছে। প্রতি বৎসর লক্ষ লক্ষ লোক হাজার হাজার গাড়ড়ী যোগে আসতো এবার করোনা ভাইরাসের জন্য দূর পাল্লার কোন যানবাহস অাসেনি।জানা গেছে, বিশ্বে মহামারি ভাইরাসের কারণ সরকারী নির্দেশনা মেনে এবার ওরশ কমিটির পক্ষে থেকে লোকসমাগম না হওয়ার জন্য উদ্যাগে গ্রহণ করা হয়। সবশেষে করোনা ভাইরাস মুক্ত আগামী পৃথিবী ও মানবজাতির হেফাজত কামনা করে বিশেষ মুনাজাত পরিচালনা করা হয়। এ বিষয়ে ফটিকছড়ি থেকে নির্বাচিত এমপি এবং মাইজভান্ডার ওরশ কমিটির সভাপতি আলহাজ্ব সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী এমপি বলেন, সরকারি নির্দেশনা মেনে কোন ভাইরাসের কারণেশাহসূফি সৈয়দ গোলামুর রহমান মাইজভান্ডারীবাবা ভান্ডারী ৮৪ তম বার্ষিক শরীফ কমিটির নির্দেশে লোকসমাগম ছাড়াই ছোট পরিসরে পালিত। এবার কমিটির নির্দেশে ভক্ত-অনুরাগীরা মাইজভান্ডারে আসেনি তাদের প্রতি আমি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। তারা সরকারি নির্দেশনা মেনে এবার মাইজভান্ডার শরীফ আসেনি তাই তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।পরিশেষে মহান আল্লাহর দরবারে সকল ভক্তগনের জন্য ও দেশবাসীর জন্য মঙল কামনা করেছেন।