চট্টগ্রাম ড্যাফোডিলের অনলাইনে ফাউন্ডেশন ক্লাসের অরিয়েন্টেশন সম্পন্ন
চট্টগ্রাম সংবাদ: ড্যাফোডিল ইনস্টিটিউট অব আইটি,চট্টগ্রাম-এডিপ্লোমা-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং, ২০২০-২১ সেশনেরছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে ফাউন্ডেশন ক্লাসের অরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠান১০ই আগস্ট,২০২০ইংতারিখে সকাল ১১ঘটিকায় অনলাইনে অনুষ্ঠিত হয়।উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ড্যাফোডিলফ্যামিলির সিইও জনাব মোহাম্মদ নুরুজ্জামান।বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন র্যাংকস এফসি প্রপার্টিজ লিমিটেড-এর সিইও প্রকৌশলী তানভীর শাহরিয়ার রিমন এবং মো:শাহ নেওয়াজ মজুমদার, হেড অব অপারেশন, ড্যাফোডিল ইনস্টিটিউট অব আইটি,চট্টগ্রাম। অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন ড্যাফোডিল ইনস্টিটিউট অব আইটি, চট্টগ্রাম ক্যাম্পাসের সুযোগ্য অধ্যক্ষ জনাব মোঃফারুকইসলাম।
উক্ত অনুষ্ঠানের সঞ্চালনায় ছিলেন মো: মশিউর রহমান,ইন্সট্রাক্টর,সিভিল ডিপার্টমেন্ট,ড্যাফোডিল ইনস্টিটিউট অব আইটি,চট্টগ্রাম।
প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে-শিক্ষা অঙ্গনে ড্যাফোডিল ফ্যামিলির বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা তুলে ধরেন। তিনি গুরুত্বসহকারে বলেন যে, পড়াশোনা শুধু ডিগ্রী অর্জন বা চাকুরি পাওয়ার জন্য নয়, একজন প্রকৃত মানুষ হিসেবে গড়ে উঠার লক্ষ্য হওয়া উচিত। তিনিছাত্র-ছাত্রীদের ড্যাফোডিলে ভর্তি হওয়ার সিদ্ধান্তকে সঠিক বলে অভিমত ব্যক্ত করেন।
বিশেষ অতিথি প্রকৌশলী তানভীর শাহরিয়ার রিমনতার বক্তব্যে-ছাত্রছাত্রীদের উদ্দেশ্যে ৪র্থ প্রজন্মেরশিল্পবিপ্লবের গুরুত্ব তুলেধরেন ও তার প্রযুক্তিগত দিকগুলো কারিগরিশিক্ষার মাধ্যমে সমাজের সকলস্তরে প্রয়োগের আহবান জানান।এছাড়াও তিনি বলেন৪র্থ প্রজন্মেরশিল্পবিপ্লবের সাথে সাথে ৫ম প্রজন্মের শিল্পবিপ্লব অচিরে চলে আসবে। কারিগরিশিক্ষাকে দ্রুততার সাথে সামনের দিকেএগিয়ে নেয়ারজন্য যে উদ্যোগ গ্রহন করেছে তার জন্য ড্যাফোডিল কে সাধুবাদ জানিয়েছেন।
মোঃশাহনেওয়াজমজুমদারতার বক্তব্যে বলেন, শিক্ষার্থীদের সাবলম্বী হওয়ার জন্য কারিগরিশিক্ষার কোন বিকল্প নেই।তিনিদেশে ও বিদেশে আমাদের এলামনাইদের অবস্থান ও জাতীয় উন্নয়নে তাদের অবদানের কথা তুলে ধরেন।সমাপনি বক্তব্যে প্রতিষ্ঠানেরঅধ্যক্ষমহোদয়ছাত্রছাত্রীদের উদ্দেশ্যে ড্যাফোডিলের প্রাতিষ্ঠানিক ও অনলাইন শিক্ষাকার্যক্রমের সুবিধাসমুহ তুলেধরেন।ড্যাফোডিল ইনস্টিটিউট অব আইটি বর্তমানে ফাউন্ডেশন ক্লাসের উদ্যোগ নিয়েছে যেটা শিক্ষাথীদেরকে তাদের পাঠ্য বিষয়ে প্রাথমিক জ্ঞান ও ধারণা দিবে যাতাদেরকে অন্যান্যদের থেকেএক ধাপ এগিয়ে রাখবে। বাংলাদেশ সরকার ২০৫০ সালেরমধ্যে কারিগরিশিক্ষারহার ৫০% উন্নতি করার পরিকল্পনা করেছে।সকলকে সেইসাথে সহযোগী হয়ে কারিগরিশিক্ষাকে এগিয়ে নিয়ে যাবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।