ই-পাসপোর্ট আবেদনে ব্যাপক সাড়া
অবকাঠামোগত স্বল্পতা ও নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে ধীর গতিতে এগুচ্ছে ই-পাসপোর্টের কার্যক্রম। শুরুতেই অনলাইন আবেদনে ব্যাপক সাড়া মিলছে আগ্রহীদের। তথ্যের ঘাটতি থাকায় পাসপোর্ট অফিসে এসে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে অনেককে। তবে আবেদনের পর বায়োমেট্রিক পদ্ধতি শেষ করতে পেরে খুশি আবেদনকারীরা।
২২ জানুয়ারি থেকে প্রথম ৬ দিনে ই-পাসপোর্টরে জন্য আবেদন করেছেন প্রায় ৬ হাজার প্রার্থী। নতুন পদ্ধতি, অবকাঠামোগত ঘাটতি ও নিরাপত্তা বিবেচনায় ধীরগতি অবলম্বন করা হচ্ছে। এসব আবেদনকারীর বায়োমেট্রিক করতে মার্চ মাস পার হতে পারে।
ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল শাকিল আহমেদ বলেন, নতুন মেশিন যেহেতু পুরা সময়টা স্থিতিশীল পর্যায়ে আসার জন্য ছিুটা সময় লাগবে। যেহেতু এমআরপি আর ই-পাসপোর্ট পাশাপাশি চলমান সেহেতু দুটোর মধ্যে একটা সমতা আনার চেষ্টা করছি।
ই-পাসপোর্ট ডট গভ ডট বিডি সাইটে ফরম পূরণের পর নির্ধারিত ফি জমা দিতে হবে ব্যাংকে। এমআরপির টাকা যেসব ব্যাংকে দেয়া যেতো ই-পাসপোর্টের ক্ষেত্রেও ওই ব্যাংকই প্রযোজ্য। ফি দেয়া যাবে অনলাইনেও। পরে কর্তৃপক্ষের দেয়া তারিখে বায়োমেট্রিক এনরোলমেন্ট শেষ করতে হবে। ৪৮ ও ৬৪ পাতার পাসপোর্টের ক্ষেত্রে সাধারণ, জরুরি, অতি জরুরি ভেদে ফির তারতম্য রয়েছে।
নির্ধারিত তারিখের আগেই বায়োমেট্রিক করতে এসে ভোগান্তিতে পড়ছেন অনেকে। আবার কারো জরুরি প্রয়োজন থাকায় ই-পাসপোর্টের আবেদন করেও ফিরতে হচ্ছে এমআরপিতে।
ই-পাসপোর্ট করতে আসা একজন বলেন, ই-পাসপোর্টের টাকা জমা দিয়েছি। কিন্তু ই-পাসপোর্ট হচ্ছে না তাই এমআরপিতে করতে এসেছি।